৳ ২৫০ ৳ ২১৩
|
১৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
একাডেমিক বইয়ে প্রতি ১০০০ টাকার অর্ডারে একটি করে খাতা ফ্রি ও ডেলিভারি ফ্রি
এদেশে যতো শাকসবজি উৎপাদিত হয় তার প্রায় ৭০ শতাংশ শাকসবজি উৎপন্ন হয় শীতকালে। কাজেই শাকসবজি উৎপাদনের ক্ষেত্রে শীতকাল এদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শীতকালে অধিকাংশ চাষের জমি শুষ্ক থাকায় অন্য মৌসুমের চেয়ে বেশি জমিতে শাকসবজি চাষের সুযোগ রয়েছে। তাই অধিক জমিতে শীতকালে শাকসবজি চাষ করে উৎপাদন বাড়ানোর জন্য সবজি চাষিদের আধুনিক জাত ও চাষ প্রযুক্তি ভালোভাবে জানা দরকার।
বাজারে এখন শাকসবজির প্রচুর হাইব্রিড জাতের বীজ পাওয়া যাচ্ছে। এসব জাত থেকে কোন জাতটি চাষ করলে বেশি ফলন ও লাভ পাওয়া যাবে জাত বাছাইয়ের সে দক্ষতা থাকা দরকার। পাশাপাশি জমি তৈরি, বীজশোধন, সারপ্রয়োগ, সেচ ও আগাছা ব্যবস্থাপনা, বালাই ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি সম্পর্কে সঠিক তথ্য দরকার। বইটিতে এসব বিষয়ে শীতকালের ২৯টি শাকসবজির আধুনিক চাষপ্রযুক্তির বর্ণনা রয়েছে। মৃত্যুঞ্জয় রায়ের লেখা 'শীতকালীন শাকসবজি' বইটি সবজি চাষিদের এসব তথ্য চাহিদা পূরণে যথেষ্ট সহায়ক হবে।
Title | : | শীতকালীন শাকসবজি |
Author | : | মৃত্যুঞ্জয় রায় |
Publisher | : | প্রান্ত প্রকাশন |
ISBN | : | 9789849434436 |
Edition | : | 1st Published, 2021 |
Number of Pages | : | 144 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
কৃষিবিদ মৃত্যুঞ্জয় রায় প্রায় তিন দশক ধরে বিভিন্ন জাতীয় পত্র-পত্রিকায় লিখছেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ থেকে এম.এসসি.এজি (উদ্যানতত্ত্ব) ডিগ্রি অর্জন করেন। পেশাগতভাবে তিনি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে। সর্বশেষ অতিরিক্ত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর রয়েছে কৃষিক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ে কাজ করার সুদীর্ঘ বাস্তব অভিজ্ঞতা ও ফসল উৎপাদনের বিশেষ পারদর্শীতা, শিক্ষকতা ও প্রশিক্ষণের দক্ষতা। এর ওপর ভিত্তি করে তিনি লিখেছেন ‘বাংলাদেশের অর্থকরী ফসল’ বইটি।। কৃষি বিষয়ে তিনি ইতােমধ্যে অনেকগুলাে বই লিখেছেন। এ পর্যন্ত তাঁর লেখা ৮৫টি বই প্রকাশিত হয়েছে যার মধ্যে ৬২টি বই কৃষি বিষয়ক। কৃষি বিষয়ক লেখালেখির জন্য তিনি ২০১২ সালে পেয়েছেন বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার এবং ২০১৮ সালে পেয়েছেন বাংলাদেশ একাডেমী অব এগ্রিকালচার স্বর্ণপদক।
If you found any incorrect information please report us